বহুভাগে বিভক্ত জাতীয় পার্টি (জাপা) আবার ভাঙুক—এই মুহূর্তে তা চায় না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে নিষ্ক্রিয় করে ক্ষমতাসীন দলের অনুসারী জাপা নেতাদের সক্রিয় দেখতে চায় ক্ষমতাসীনরা। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নীতি-নির্ধারণী সূত্রগুলো জানায়, এরশাদ-রওশনের বিবাদ আরও দীর্ঘস্থায়ী হবে। তবে শেষ পর্যন্ত দল ভাঙবে না। দায়িত্বশীল নেতারা আরও জানান, জাপা

পৌরসভা নির্বাচনের পর আত্মানুসন্ধানে নেমেছে বিএনপি। দলটি মনে করছে, সারা দেশে তাদের ব্যাপক জনসমর্থন আছে, কিন্তু তা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এর জন্য কি শুধু সরকারের কঠোর অবস্থান দায়ী, নাকি নিজেদের সাংগঠনিক দুর্বলতা বা ব্যর্থতাও আছে—তা খুঁজে বের করতে চায় দলটি। কেন্দ্রীয়ভাবে পৌর নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বিএনপির এমন দুজন নেতা প্রথম আলোকে এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, এ লক্ষ্যে পর্যালোচনার

রাজনৈতিক দলের পরিচয় ও প্রতীকে দেশের চার হাজারের বেশি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) আগামী মার্চের শেষ সপ্তাহে ভোট গ্রহণ শুরু হবে। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য নির্বাচন পরিচালনা বিধি ও আচরণবিধির খসড়া আজ নীতিগতভাবে অনুমোদন করা হয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর ২৩৪টি পৌরসভায় রাজনৈতিক দলের প্রতীকে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ রাজনৈতিক

রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকে অবৈধ গণ্য করা উচিত বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘হাইকোর্টের রায়ের মধ্য দিয়েই জিয়াউর রহমানের ক্ষমতা দখল সম্পূর্ণ অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষিত হয়েছে। কাজেই সে যা যা করে গেছে, সবই অবৈধ। ক্ষমতায় গিয়ে জিয়া যে দল গঠন করেছে, সেটাও প্রকৃতপক্ষে অবৈধ বলে গণ্য করা দরকার। জিয়াকে আর রাষ্ট্রপতি বলার

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার এমন গণতন্ত্র এনেছে যে, অনুমতি নিয়ে সভা-সমাবেশ করতে হয়। তাঁর অভিযোগ, সরকার একদলীয় শাসন পাকাপোক্ত করতে আগে উন্নয়ন পরে গণতন্ত্রের কথা বলছে। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর মাওলানা ভাসানী মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। বিএনপির অঙ্গ সংগঠন ছাত্রদল ‘কলঙ্কিত ১/১১ সংবিধান ও গণতন্ত্রের দুঃসময়ের কাল’ শীর্ষক ওই আলোচনার

রাজপথের যাত্রা নির্বিঘ্ন করার আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় দেশবাসীর সঙ্গে তাঁরাও এখন উদ্বিগ্ন। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন সুরঞ্জিত। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, ‘আজকে দেখলাম আমাদের ভূমিমন্ত্রীর ছেলে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। এভাবে বছরে ছয় হাজার দুর্ঘটনায় মানুষ মারা

বিএনপির আন্দোলন এখন আওয়ামী লীগের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ নয় বলে মনে করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তাঁর মতে, আন্দোলন করার শক্তি, সামর্থ্য, সাহস ও জনসমর্থন কোনোটিই নেই দলটির। আজ শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় ওবায়দুল কাদের বক্তব্য রাখেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১১ জানুয়ারি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠেয়